আসসালামুআলাইকুম,
সকল বন্ধুদের শীতের শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি।আজ শুরু করব ইলেক্ট্রনিক্স এর বেসিক লেভেল হতে। আমার ওয়েব সাইড হতে তারাই উপকৃত হবেন যারা ইলেক্ট্রনিক্স সম্পর্কে কিছু জানেন এবং জানার আগ্রহ আছে ইলেক্ট্রনিক্স এর উপর। যাতে হাতে কলমে কাজ করতে পারেন।
আজ যে কম্পোনেন্ট এর
উপর লিখব তা হল
রেজিস্টর বা রোধ-
রেজিস্টরঃ

রেজিস্টরের প্রকারভেদ:-
1. Fixed Resistors:
1.1. Carbon Resistors :
a)
Carbon Fila Resistors
b)
Solid Resistors
1.2. Metal Resistors:
a)
Metal Fila Resistors
b)
Metal Oxide Fila Resistors
1.3. Metal Glazed Type Resistors:
a)
Chip Resistors
b)
Chip Network Resistors
c)
Network Resistors
1.4. Other:
a)
Wire Wound Resistors
b)
Theraistor
c)
Varistor
2. Variable Resistors:
2.1. Metal Glazed Type Resistors
a)
Chip Variable Resistors
2.2. Carbon based Type Variable
Resistors:
a)
Carbon based Turning Type Variable Resistors
2.3. Wire Wound Type Variable
Resistors
রেজিস্টর চিনার উপায়ঃ
আমরা জানি ইলেকট্রিকাল ও ইলেক্ট্রনিক্স সার্কিটে বহুল ব্যবহিত ডিবাইস হচ্ছে রেজিস্টর ও ক্যাপাসিটর।দুইটির
বেশির ভাগ কালার কোড সম্পর্কিত সমস্যার । যেমন রেজিস্টরের কালার কোড কিংম্বা ক্যাপাসিটর এর মান বের করতে না পারা। তাই আজ আমি রেজিস্টরের কালার কোড দেখে,কালার কোড
ক্যালকুলেটরের এবং মাল্টি মিটারের সাহায্য সহজে রেজিস্টর এর মান বের করা
যায় তাই নিয়ে আলোচনা করব। আসলে রেজিস্টর এর কালার কোড মুখস্থ রাখার চেয়ে
সহজ পদ্ধতি আর নেই। এর ফলে কোন মিটার বা সফটওয়্যার এর দরকার হবে না।
আপনি যেকোন রেজিস্টর এর চেহারা ও কালার কোড দেখে বুঝে ফেলবেন এর মান কত।
আর রেজিস্টর এর কালার কোড মুখস্থ করতে বড় জোর ১৫-২০মিনিট লাগতে পারে।মুকস্ত করে
নিন। আর তাও
যদি না চান তাহলে নিচের চিত্রটি সাথে রাখুন। এটি অনেকটা সাইকেল শিখার
মতই একবার শিখে ফেললে আর ভুলবেন না।
কালার কোড পদ্ধতি:-
১।কালার কোড পদ্ধতি কি?
উত্তরঃ রেজিস্টরের গায়ের রং দেখে রেজিস্টরের মান নির্নয় করার পদ্ধতিকে কালার কোড পদ্ধতি বলে।
২।বিভিন্ন রং এর মান লিখ।
উত্তরঃ বিভিন্ন রং এর মানঃ কালো ০, বাদামী = ১, লাল = ২, কমলা = ৩, হলুদ = ৪, সবুজ = ৫, নীল = ৬, বেগুনী = ৭,
ধূসর = ৮, সাদা = ৯, সোনালী
= ৫%, রুপালী = ১০%, নো কালার = ২০%।
৩।টলারেন্স ব্যান্ড বলতে কি বোঝ?
উত্তরঃ কোন রেজিস্টরের শেষ কালার বা ব্যান্ডকে টলারেন্স ব্যান্ড বলে। যা রেজিস্টরের মানের ভারসম্য রক্ষা করে। একটি রেজিস্টর এর ৪-৫
টি ব্যান্ড হতে পারে।রেজিস্টর এর শেষ ব্যান্ড হলো টলারেন্স।
0 comments:
Post a Comment