This is default featured slide 1 title

ইলেকট্রনিক্স উপাদান সমূহ বিভিন্ন উপায়ে একত্রিত করার মাধ্যমে তড়িৎ বা ইলেকট্রনিক্স নেটওয়ার্ক এবং বর্তনী তৈরী করা হয়। সাধারণত দুই বা ততোধিক সংযোগকারী তারের মাধ্যমে এগুলো সংযুক্ত করা হয়।

This is default featured slide 2 title

ইলেকট্রনিক্স এ সাধারণত একটি পিসিবিতে সোলডারিং করার মাধ্যমে উপাদানগুলো সংযুক্ত করে দেয়া হয় এবং এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক নেটওয়ার্ক সৃষ্টি হয়।

This is default featured slide 3 title

ইলেক্ট্রনিক্স প্রকৌশল প্রধানত ইলেকট্রনিক বর্তনীর নকশা প্রণয়ন এবং পরীক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয় । ইলেকট্রনিক বর্তনী সাধারণত রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর, ইন্ডাকটর,ডায়োড প্রভৃতি দ্বারা কোন নির্দিষ্ট কার্যক্রম সম্পাদন করার জন্য তৈরি করা হয়।

This is default featured slide 4 title

ইন্টারনেট হচ্ছে ইন্টারনেট্ ওয়ার্ক(Internet work) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটা বিশেষ গেটওয়ে বা রাউটারের মাধ্যমে কম্পিউটার,মোবাইল,টেবলেট এর নেটওয়ার্কগুলো একে-অপরের সাথে সংযোগ করার মাধ্যমে গঠিত হয়। ইন্টারনেটকে প্রায়ই নেট বলা হয়ে থাকে।

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

Monday, February 1, 2016

ডিম সিদ্ধ করুন বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ৫/৬ মিনিটে

ডিম সিদ্ধ করুন বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে / মিনিটে

টিউন পড়ার আগে কয়েকটি উপদেশ
ভাববেন না
এগুলো আমি দিচ্ছি না।
এগুলো কিছু বিখ্যাত মানুষদের।
এগুলো পড়লে খুব ভালো লাগবে।
এবং এগুলো পড়লে টিউন পড়তে
আপনাকে আগ্রহী করবে।
so আগে উপদেশ কয়টি
পড়ে নিন
v  আগুনকে যে ভয় পায়, সে আগুনকে ব্যবহার করতে পারে না
v  অর্থহীন সহস্র বাক্য অপেক্ষা একটিমাত্র সার্থক বাক্য যা শুনে লোকে শান্তি লাভ করে তাই শ্রেয় যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না
v  অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন
v  জগতে শত্রুতার দ্বারা কখনো শত্রুতার উপশম হয় না, মিত্রতার দ্বারাই শত্রুতার উপশম হয়
v  কাউকে জ্ঞান বিতরণের আগে জেনে নিও যে তার মধ্যে সেই জ্ঞানের পিপাসা আছে কি-না। অন্যথায় ধরণের জ্ঞান বিতরণ করা হবে এক ধরণের জবরদস্তি। জন্তুর সাথে জবরদস্তি করা যায়, মানুষের সাথে নয়।

জানিনা আপনাদের ভালো লেগেছে কিনা।
কিন্তু আমি আশাকরি আপনারা
আমার টিউনগুলো পছন্দ করেছেন।
প্রতিবারের মত আজ আমি
অপনাদের জন্য নিয়ে এলাম
একটি ভিন্ন ধরনের টিউন।
কথা বাড়িয়ে আর লাভ নাই।
তাহলে শুরু করা যাক


আজ এক্টু পুরানো বিষয় নিয়ে টিউন লিখলাম।।
শুরুতেই বলে রাখি আমার মত যারা ব্যাপারটি সম্পর্কে জানতেন না, শুধু তাদের জন্য এই টিউনটি।
যারা জানেন তারা ভুল হলে সঠিক করেতে সাহায্য করবেন

বন্ধুরা ডিম দেখলেই তো মনে হয় খায়।। কিন্তু আমাদের কি এক্টা ডিমের জন্য আবার চুলা জালাতে হবে? না হবে না।।। এখন আপনাদের শেখাব মাত্র দশ টাকায় কিভাবে একটা ওয়াটার হীটার তৈরী করা যায় এবং যা দিয়ে মাত্র / মিনিটে ডিম সিদ্ধ করে খাওয়া যায়
প্রয়োজনীয় উপাদানঃ
. ব্লেড ২টি
. ইলেকট্রিক ওয়্যার (প্রয়োজন মত)
. প্লাগ ১টি
. ফিউজ (ঐচ্ছিক)
. ব্লেডের উচ্চতার এবং প্রস্থের সমপরিমান কাঠের টুকরা
যেভাবে প্রস্তুত করবেন:
ইলেকট্রিক ওয়্যার দুইটির একপ্রান্তে প্লাগটি লাগিয়ে নিন। অপর প্রান্তে দুই তারের সাথে ব্লেড দুটো লাগান। এবার ব্লেডদ্বয়ের মাঝখানে কাঠের টুকরা রেখে সুতা দিয়ে বা অন্য কোন অপরিবাহী দিয়ে কাঠ এবং ব্লেড দুইটিকে শক্ত করে আটকান যাতে একটা ব্লেড অপরটিকে স্পর্শ না করে। বাড়তি নিরাপত্তার জন্য ফিউজটি ব্যবহার করতে পারেন যাতে বিদ্যুৎ থাকা অবস্থায় কখনো ব্লেড দুটি একটার সাথে আরেকটি লেগে গেলেও কোন দুর্ঘটনা না ঘটে। হয়ে গেল আপনার ওয়াটার হীটার। এবার এক পট পানি নিয়ে তাতে ডিম দিন তারপর সেখানে কাঠের যে প্রান্তে ব্লেড দুটো লাগানো আছে সে প্রান্তটি চুবিয়ে রাখুন এবং বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করুন। মিনিটের মধ্যেই আপনার গরম পানি প্রস্তুত হবে এবং ফুটতে শুরু করবে। / মিনিট অপেক্ষা করুন।। তারপর দেখুন ডিম সিদ্ধ হয়ে গেসে।। যদি না হয় তাহলে আরো কিছু সময় অপেক্ষা করুন বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে।। একটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন পানির পাত্রটি যেন অবশ্যই কাঁচের অথবা প্লাস্টিকের হয় কখনো ধাতব পাত্র ব্যবহার করবেন না। এছাড়াও বিদ্যুৎ সংযোগ থাকাকালিন ব্লেড দুটি এবং পাত্রের পানি স্পর্শ করবেন না কারন এতে মারত্বক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে
বিঃ দ্র: দয়া করে উপরোক্ত সার্কিটটি নিচ দ্বায়ীত্বে বানাবেন। বানাতে গিয়ে আপনি কোন প্রকার দুর্ঘটনা বা ক্ষতির সম্মুখিন হলে সেক্ষেত্রে আমি কোন দায়দায়িত্ব বহন করব না


আপনার কথা শুনা যাবে মিডিয়াম ওয়েভ রেডিওতে

আপনার কথা শুনা যাবে মিডিয়াম ওয়েভ রেডিওতে

মহান আল্লাহ সর্ব শক্তিমান
আমার প্রিয়  বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন,আশাকরি সবাই ভালআছেন। আমিও আপনাদের দোওয়া আল্লাহর রহমতে ভালই আছি

ট্রান্সমিটার বা কর্ডলেস ওয়াকি টকির কথা ভাবতেই মনে শিহরণ জাগে,
আর তা তৈরী করতে পারলে তো কথাই নেই। হ্যাঁ বন্ধুরা এবারে আপনাদের কে
যে সর্কিটটি উপহার দিব স্পীকারের সামনে কথা বললেই তা আশে পাশের রেডিও
তে শোনা যাবে। এবারে আসুন পার্সগুলির সাথে পরিচিত হয়ে নেই


PNP যে কোন নাম্বার ট্রান্জিষ্টর দুইটি

ইলেক্ট্রলাইটিক কেপাসিটর 10mf 16v একটি


সিরামিক কেপাসিটর দুইটি


রেজিষ্টর দুইটি


ট্রিমার কেপাসিটর একটি
তবেএর দূরত্ব খুব বেশী নয়। সার্কিটিতে দুইটি PNP
ট্রান্জেষ্টর ব্যবহার করা হয়েছে। কথা বলার জন্য স্পীকার হিসাবে
8
ওহম 0.5w ছোট স্পীকার ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু আরো ভাল
হয় যদি টেলফোন মাউথস্পিকার ব্যবহার করলে। এতে দূরত্ব বৃদ্বি পায়
যদি আরো দূরত্ব বাড়াতে ছান তাহলে আউট ডোর এন্টেনা ব্যবহার করলে
দূরত্ব বৃদ্ধি পায়। সার্কিটটিতে মিডিয়াম ওয়েভ রেডিওর গ্যাং কেপাসিটর ব্যবহার
করা হয়েছে রেডিও ওয়েভ বা ফ্রিকোয়ন্সি পরিবর্তনের জন্য

কয়েল মাক্রফোন অথবা =
এরকম 8ohm0.25w স্পিকার একটি


সম্পূর্ন সার্কিট ডায়গ্রামটি দেয়া হল। মাত্র অল্প কয়েকটি পার্স আসা করি সবাই তৈরী করতে পারবেন
  1. রেজিষ্টর= 27k
  2. রেজিষ্টর= 330k
  3. গেং অথবা ট্রিমার
  4. pnp যে কোন নাম্বার ট্রান্জষ্টর দুইটি
  5. সিরামিক কেপাসিটর দুইটি C-xxxx
আজকে এখানেই বিদায় নিলাম








ইলেক্ট্রনিক ফ্লিপ ফ্লপ তৈরী

ইলেক্ট্রনিক ফ্লিপ ফ্লপ তৈরী

বিমমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম প্রথমে সবাইকে আমার সালাম এবং আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের  টিউন। আশা করি আপনারা আমার সকল টিউনেই সাথে থাকবেন। আশা করছি আপনারা সবাই আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন।আমিয় আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি


উপরের দুটাই মেকানিক্যাল সুইচ। কিন্তু কার্যপদ্ধতি ভিন্ন। প্রথমটিকে বলে পুশ সুইচ। স্বাভাবিক অবস্থায় এটি বন্ধ অবস্থায় থাকে। এটি একবার চাপলে সার্কিট অন হয়, কিন্তু ছেড়ে দিলেই অফ হয়ে যায়। মানে এর স্বাভাবিক অবস্থা (ষ্টেবল ষ্টেট) একটি (মনো ষ্টেবল), যা হলো বন্ধ অবস্তা। পরের সুইচটিকে বলে টগল সুইচ। ছবি মতে দেখা যায় যে এটিকে নীচে টেনে আনলে অফ থাকে যতক্ষননা উপরে চাপ দিয়ে অন করা হয়। আবার একবার অন হলে টেনে নীচে আনার আগ পর্যন্ত (আজীবন) অন থাকে। অর্থাৎ এর স্বাভাবিক অবস্থা (ষ্টেবল ষ্টেট) দুই (বা বাই ষ্টেবল)
আমাদের বাসাবাড়ির ইলেকট্রিক সুইচগুলা টগল প্রকৃতির বা বাইষ্টেবল সুইচ। কিন্তু ইলেকট্রনিক সুইচিং ডিভাইসগুলো সাধারনত মনোষ্টেবল প্রকৃতির। যেমন একটি রিলেতে যতক্ষন ভোল্টেজ থাকে ততখন অন থাকে কিন্তু ভোল্টেজ চলে গেলেই অফ হয়ে যায়
আবার টগল সুইচের বেশ কিছু অসুবিধাও আছে। ধরা যাক বাসায় অটো কন্ট্রোল দিয়ে পাম্প কন্ট্রোল করতে চাচ্ছ। পাম্পের সাথে ভারী টগল সুইচ লাগানো। এখন একটি ইলেক্ট্রনিক কন্ট্রলারে পক্ষে ভারী সুইচ দিয়ে পাম্প অন অফ সম্ভব নয় তার দরকার ইলেক্ট্রনিক সুইচ
এই দুই সুবিধাই যদি পুশবাটনে বাস্তবায়ন করা যায় তবে কেমন হয়। অর্থাৎ একটি ইলেক্ট্রনিক বাই ষ্টেবল সুইচ ? যেমন এক পুশে অন আরেক পুশে অফ। টিভির রিমোট কন্ট্রোলের পাওয়ার বাটন টেপার অভিজ্ঞতা অবশ্যই আছে নাকি? এই বাইষ্টেবল ইলেকট্রনিক সুইচ গুলাই একটি ফ্লিপ ফ্লপ (সংক্ষেপে ফফ বলব) এক একটা ফফ দুইটি অবস্থা ধরে রাখতে পারে বলে এদের বিট (অন =, অফ =) ইলেক্ট্রনিক স্মৃতি বা মেমোরী হিসাবে ব্যবহার করা হয়। আমরা যে বলি আমার মেমোরী এত মেগা বাইট তার মানে, অত x10^6 x 8 টি ফফ আছে (যেমন ১০ মেগাবাইট = 10 x 1000000 x 8 = 80000000 টি ফফ) এছাড়া প্রায় সব ডিজিটাল সার্কিট, আইসি এই ফফের উপর নির্ভরশীল
প্রথমে দেখাযাক সিম্পলি কিভাবে ফফ বানানো যায়। নিচের সার্কিটে দুটি পুশ বাটন দুইটি ট্রাঞ্জিষ্টর ব্যবহার হয়েছে। এমতাবস্থায় পাওয়ার দিলে যে কোন একটি ট্রাঞ্জিষ্টার চালু হবে সংশিলষ্ট লেডটি জ্বলবে (কোনটি জ্বলবে বলা অনিশ্চিত) ধরা যাক বাম পাশের ট্রাঞ্জিষ্টর চালু তাই বাম পাশের লেডটি জ্বলছে। এখন বাম পাশের পুশবাটনটি চাপলে বামপাশের ট্রাঞ্জষ্টারের বেস গ্রাউন্ড বা নেগেটিভে সংযুক্ত হওয়ায় তা বেস ভোল্ট হারায় ফলে ট্রাঞ্জিষ্টার বন্ধ হয়ে যায়। অপরপক্ষে ডানপাশের ট্রাঞ্জিষ্টারটির কালেক্টর ভোল্টেজ বেড়ে বায়াস পাওয়ায় চালু হয়ে যায় এবং ডানের লেড জ্বলতে শুরু করে। এবার পুশবাটন ছেড়ে দিলেও চা চলতে থাকে যতক্ষননা ডান পাশের পুশ বাটনটি চাপা হয় এভাবে অল্টারনেট করে বাটন চেপে পুশবাটন দিয়ে LED জ্বালিয়ে রাখা যায়

এই সার্কিটটিতে আসলে দুইটি পুশ বাটন দিয়ে একটি টগল বাস্তবায়ন করা হয়েছে। যেটি আমরা অনেকক্ষেত্রেই ব্যবহার করি। যেমন এক সুইচ দিয়ে পাম্প অন করা (ধরা যাক সবুজ সুইচ) আরেক সুইচ দিয়ে অফ করা (ধরা যাক লাল সুইচ) পরবর্তিতে আমরা রিমোট বাটনের মতো এক পুশ বাটনেই দুটি কাজ করা দেখবো
নিচের বামপাশের সার্কিটটি লক্ষ্য করি। এতে কেবল একটি পুশবাটন আছে। এখানে দুইটি ট্রাঞ্জিষ্টরের সাথে দুটি ক্যাপাসিটরও লাগানো হয়েছে। এখন এই সার্কিটটিকে পুশ বাটন দিয়ে পাওয়ার দেয়ার সাথে সাথে দুই ক্যাপাসিটরের মধ্যে চার্জ হবার একটা প্রতিযোগিতা শুরু হয়। ধরা যাক বাম পাশের ক্যাপাসিটরটি প্রথমে প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়। এতে ডান পাশের ট্রাঞ্জিষ্টর বেস বায়াস পাওয়ায় অন হয়ে ডানের লেড জ্বালিয়ে দেয়, প্রতিযোগিতায় আপাতত হেরে বামের ট্রাঞ্জিষ্টার পরের মওকার অপেক্ষায় থাকে। ২য় বার যখন পুশ বাটন চাপা হয় তখন বাম পাশের ক্যাপাসিটর অলরেডি চার্জড থাকায় আর চার্জ নেয়না এবার ডান পাশের ক্যাপাসিটর চার্জ গ্রহন করার সুযোগ পায় সাথে সাথে বামের ট্রাঞ্জিষ্টার বেস বায়াস পাওয়ায় চালু হয়ে যায়, কিন্ত সে কালেক্টর থেকে প্রচুর কারেন্ট নিজে নিয়ে যাওয়ায় ডান পাশের ট্রাঞ্জিষ্ট্র বায়াস হারিয়ে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে প্রতিযোগিতার এই পর্যায়ে বাম পাশের ট্রাঞ্জিষ্টার জয়ী হয়। ডান পাশের ট্রাঞ্জিষ্টর আবার পরের মওকার জন্য অপেক্ষায় থাকে। এভাবে পুশ-অন, পুশ অফ হতে থাকে


বাম পাশের সার্কিটকে মডিফাই করে ডান পাশের সার্কিটটি এমন ভাবে করা যা প্রাক্টিকেল লোড চালাতে পারে। বাম পাশের LED কে একটা রেজিষ্ট্যান্স দিয়ে আর ডান পাশের LEDটিক রিলে দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। আর অন্যান্য রেজিষ্ট্যান্সকেও ম্যাচিং করা হয়েছে

যদিও ডান পাশের সার্কিটটিকে প্র্যাক্টকেল বলা হয়েছে কিন্তু এর সীমাবদ্ধতা হলো লোডের উপর ভিত্তি করে এর রেসিষ্ট্যান্স ম্যাচিং করতে হয় এছাড়া পুশ বাটন টিপার সময় কয়েকবার ফলস ট্রিগারিং হয়ে পড়ে (মেকানিকাল সব সুইচেই কম বেশী এই সমস্যা হয়-এক বারে কানেক্ট না হয়ে, অন-অফ-অন এভাবে হয়) এই দুর্বলতা দূর করতে আমরা আবার ৫৫৫ আইসির শরনাপন্ন হব


আমাদের অতি প্রিয় ৫৫৫ আইসিটি প্রায় আগের প্রজেক্টগুলার মতোই কানেক্টেড শুধু একটি পুশ বাটন, একটি মাইক্রোফেরাড ক্যাপাসিটর আর ১০০ কে রেজিষ্টর আমদানি করা হয়েছে। এটি আগের কার্য পদ্ধতির মতোই পুশ অন, পুশ অফ হয়। সুবিধা হলো লোড বদল হলেও এর সার্কিট উপাদান গুলি একই থাকে আর হিস্টোরিসিস ভালো থাকায় পুশ বাটনের ফলস ট্রিগারিংও ঠিক করে ফেলে
আমরা ফফের এই বৈশিষ্ঠ গুলা ব্যবহার করে পরবর্তিতে মজার মজার সব সার্কিট তৈরী করব
আজকের মত এখানেই সেস করলাম  সবাই বালো থাকবেন আর টেকটিঊন এর সাতেই থাকবেন।টিউনে যদি কোন প্রকার ভূল হয় বা বুঝতে অসুবিধা হয় তবে সরাসরি টিউমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন।আসা করি আপনারা সবাই এটা করতে পারবেন
বিঃ দ্র: দয়া করে উপরোক্ত কাজ টি নিচ দ্বায়ীত্বে বানাবেন। বানাতে গিয়ে আপনি কোন প্রকার দুর্ঘটনা বা ক্ষতির সম্মুখিন হলে সেক্ষেত্রে আমি কোন দায়দায়িত্ব বহন করব না